আজ : ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Breaking News

কিডনি থেকে ক্যানসার, হার্ট থেকে হাড়, অব্যর্থ দাওয়াই টম্যাটো

কিডনি থেকে ক্যানসার। হার্ট থেকে হাড়। অব্যর্থ দাওয়াই টম্যাটো। রোজ একটা করে টম্যাটো খান। রান্না হোক বা কাঁচা। স্যুপ বা স্যালাড। গুণে টইটম্বুর টম্যাটো।
টম্যাটো ক্যানসার প্রতিরোধক। হার্টকে শক্তিশালী করে। হাড় মজবুত করে। রাতকানা রোগ সারায়। চুল পড়া কমায়। কিডনিতে পাথর জমে না। ওজন কমায়। বাতের ব্যথা কমায় টম্যাটো। ত্বক থাকে টানটান। হাই ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। ডিহাইড্রেশন রোধ করে। ডিপ্রেশন কমায় টম্যাটো।
কাঁচা খান। তরকারিতে দিয়ে খান। মাছ, মাংস, ডিম রান্নায় টম্যাটো দিন। স্যালাড খান। স্যুপে দিয়ে খান। চাটনি খান। আচার খান। যেভাবে খুশি, সেভাবে খান টম্যাটো। পুষ্টিতে ভরপুর।
ভিটামিন A, C, K, B6, ফলেট, পটাসিয়াম, থায়ামিন, নায়াসিন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, কপার, ফাইবার।
কী নেই টম্যাটোয়। শরীরের পুষ্টি পূরণে যা যা থাকা দরকার, সব আছে টম্যাটোয়। বেশি করে আছে।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে টম্যাটোর বিকল্প নেই।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিন সকালে খেতে হবে একটি করে টম্যাটো।
টম্যাটো, সেলারি, গাজর ও চাল। সঙ্গে পরিমাণ মতো নুন। এই সবজি চাল স্যুপ হেপাটাইটিস নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
টম্যাটো কেটে রস করে একটু চিনি মিশিয়ে মুখে মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করা যাতে পারে। ত্বক থাকবে মসৃণ। মুখে পড়বে না বয়সের ছাপ।
মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ায় টম্যাটো। নিয়মিত টম্যাটো খেলে স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে যায়। রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে টম্যাটো। ফলে, হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
টম্যাটোর লাইকোপেন ও ভিটামিন A অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফ্রি রেডিকেলস দূর করে। ক্যানসারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। টম্যাটোর কারণে DNA সহজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।
ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে টম্যাটো দেহের শর্করার মাত্রা বজায় রাখে। চিকিত্সকরাই বলছেন, প্রতিদিন একটা করে টম্যাটো মাস্ট। যখন তখন ছুটতে হবে না ডাক্তারের কাছে। ওষুধ খেতে হবে না কাঁড়ি কাঁড়ি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Comment moderation is enabled. Your comment may take some time to appear.