আজ : ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Breaking News

দালালদের দৌরও এখনো কমেনি উজিরপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দালালদের দৌরও এখনো কমেনি উজিরপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে । উজিরপুর সাব-রেজিস্ট্রারের নামে একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ও থেমে নেই সংঘবদ্ধ চক্রের। সূত্রমতে,সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দালাল চাঁদাবাজ জহিরকে সাথে নিয়ে সাব-রেজিস্ট্রার হাফিজুর রহমান মিলে জলপনা কল্পনা করে ৩ দিন পরে স্থানীয় পত্রিকায় সাংবাদিকদের হাতিয়ার হিসাবে টাকা দিয়ে মিথ্যবানোয়াট তথ্যদিয়ে ইমেলে বার্তা পাঠায় । দালাল, চাঁদাবাজ,মাদক সেবনকারী জহির ও হাফিজুর রহমান । এতেই ক্ষন্তহয়নি সাংবাদিকদের প্রান নাশের হুমকি দিয়ে বলে ২ দিন যাবৎ সংবাদ প্রকাশ করেছো আমাদের বিরুদ্ধে আমি কি করতে পারি দেখবি আগামিকাল । উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৭অক্টবর ) পিতার পত্তিক সম্পত্তির মামলা থাকায় উজিরপুর উপজেলা , শিকারপুর মৌজায় ৩০ ধারায় মামলার নিস্পতির তারিখের ধার্য ছিল আজকের সংবাদের ব্যুরো প্রধান এম জামাল হোসেনের । তখন মামলা নিস্পতি হওয়ার পরে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে কাগজ পত্র সম্পর্কে জানতে চাইলে তখই সাব-রেিেজস্ট্রার হাফিজুর দালাল জহিরের সাথে কথা বলতে বলে জহির কাগজ পত্র দেখানোর নামে মোটা অংকের চাঁদাদাবী করে বসে । তখন সাংবাদিক পরিচয় দিলে ক্ষিপ্তহয়ে বলে ওরকমের অনেক সাংবাদিক আমরা বেধে রেখেছি । হুংকারদিয়ে বলে যা পারিস করিশ আমার নাম জহির আমার সম্পর্কে জাননা জেনে নিস । জহিরের সম্পর্কে উজিরপুর স্থানীয় সাংবাদিকরা জানায় , প্রথমে জহিরের সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দালালি ও পাশাপাশি ফটোকপির দোকানে কাজ করতো এখান থেকে আতœ প্রকাশ পায় জহির । ধিরেধিরে জহির থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে দালালি করতে শুরু করে । সাবেক ওসি নুরুল ইসলামের সাথে বন্ধুত্ব করে বেপরোয়া ভাবে চাঁদা তুলে ২ লাখ টাকা দিয়ে মোটর বাইক কিনে উপজেলা চসে বেড়ায় । সিনিয়র জুনিয়র কিছুইর বালাই নাই মাধ্যমিক পার করেই মস্তবড় সাংবাদিক পরিচয় দেয় জহির। জহির নিজেকে কখনো সাংবাদিক , সাব-রেজিস্ট্রার আবার ছাত্রলীগের সভাপতি পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিঘবিৃন্নে চাঁদা আদায় করার কৌসল হিসাবে বেচে নেয় । হাতিয়া হিসাবে ব্যবহার করে স্থানীয় পত্রিকার একটি আইডি কার্ড । সিনিয়র সাংবাদিকদের কাছে চাঁদাদাবী করায় তৃব্য নিন্দ্র জানিয়ে দুঃখ প্রকাশ করছে উজিরপুর সুনামধন্য সাংবাদিকরা । এরকমে ন্যাককার জনক কাজ ভবিষৎতে যাতে না করতে পারে তাহার উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হউক । জহিরের চাঁদাবাজী বন্ধের ব্যাপারে বরিশাল পুলিশ সুপার আখতারুজাম্মাননের সাথে আলাপ করলে তিনি বলেন, চাঁদাবাজী যেই করুক অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবো । উজিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম সরোয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এধরনের তথ্য আমার জানানেই । খোঁজ নিয়ে জানাগেছে , উজিরপুর এলাকায় হোলসেল ডিলার হিসাবে জহির মাদক সাপ্লাই দেয় মদ,গাজা,ইয়াবা,ফেন্সিডিল,হিরোইন । এতেকরে যুব সমাজ ধংসের পথে ধাবিত হয় । সামাজিক ভাবে অবক্ষয় । মাদকের টাকা যোগান দিতে ওই এলাকায় দিন দিন খুন,জখম,চুরি ছিনতাই,ডাকাতি আশংঙ্খা জনখ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে । তবে এব্যাপারে উজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিগ্রই আমরা অভিযান চালাবো ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Comment moderation is enabled. Your comment may take some time to appear.